Tuesday, 2 November 2021

Please Read

 








শিক্ষণীয় গল্প-19


 

কোন এক গ্রামে অনেক বানর ছিল। একদিন সেখানে এক দরবেশ বাবার আবির্ভাব ঘটলো। তিনি তার বিশাল শাগরেদ দল নিয়ে গ্রামে আস্তানা গাড়লেন। প্রথমদিনেই দরবেশের শাগরেদগণ ঘোষণা দিলেন যে, বাবা বানর কিনবেন। প্রতিটি বানর ১০ টাকা করে।

১০ টাকার জন্য কে আর বানরের পিছনে দৌড়াবে? তারপরও যাদের কিছু করার নেই, তারা কিছু বানর ধরে এনে বাবাকে দিলেন।
কিছুদিন পরে বাবা ঘোষণা দিলেন তিনি বানর ১০০ টাকা করে কিনবেন। এবার অনেকেই নড়ে বসলেন। অনেকেই বানর ধরলেন এবং বাবার কাছে বিক্রি করলেন।
আরও কিছুদিন পর বাবা ঘোষণা করলেন তিনি এখন বানর ৫০০ টাকা করে কিনবেন। পুরো গ্রামে হুলুস্থুল পড়ে গেল। কৃষক মাঠ ফেলে, বাচ্চারা স্কুল ফাকি দিয়ে, গৃহিণী চুলোর আগুণ নিভিয়ে, সবাই বানর ধরতে ব্যস্ত হয়ে গেলো।
বাবা বানরের দাম আরও বাড়িয়ে দিলেন। এখন ১০০০ টাকা! গ্রামের লোকেরা এখন আর কিছু করে না। তারা শুধুই বানর ধরে আর বাবার কাছে বিক্রি করে।
এভাবে ভালই চলছিলো কিন্তু গ্রামে বানর শেষ! সব বানর বাবার খাঁচায়। গ্রামের লোক পাগলের মত চারিদিকে বানর খুঁজে বেড়ায়। কিন্তু বানর আর পায়না। এর মাঝে বাবার কিছু চালাক শাগরেদ চুপি চুপি লোকদের বলল, তারা বাবার খাঁচা থেকে বানর বের করে দিতে পারবে। বিনিময় মাত্র ৯০০ টাকা।
সবাই আবার হুড়মুড় করে পড়ল শাগরেদ দের থেকে বানর কেনবার জন্য। কোন পরিশ্রম ছাড়াই, ঘরে বসে এত লাভ! এর চেয়ে ভাল ব্যবসা আর হয় নাকি। তারা শাগরেদদের থেকে বানর কেনে আর বাবাকে ১০০০ টাকায় বিক্রি করে। নগদে ১০০ টাকা লাভ।
কিছুদিন পর বাবা ঘোষণা দিলেন তিনি এখন বানর ২০০০ টাকা করে কিনবেন। শাগরেদরাও দাম বাড়িয়ে দিল। তারা এখন প্রতি বানর ১৮০০ টাকা করে বেচে। তারপরও লোকের চাহিদা মেটাতে পারেনা। এবার বাবা দাম বাড়িয়ে ৫০০০ টাকা করলেন। লোকেতো এখন পাগল প্রায়। শাগরেদরা এখন বানর ৪০০০ টাকা করেছে।
শাগরেদরা এখন লোককে বলতে লাগল, যে বানর কিনে নিয়ে যাও, তবে এখনই বিক্রি করে দিয়োনা। আর কিছুদিন পরেই বাবা ১০০০০ টাকা দিয়ে বানর কিনবে। এবং তাদের কাছে গোপন সংবাদ আছে যে বাবা বানর সর্বোচ্চ ৫০০০০ টাকা দিয়ে কিনবেন।
আর পায় কে! সবাই তাদের জমানো টাকা ভেঙ্গে, মহিলারা তাদের গহনা বিক্রি করে, বয়স্করা তাদের পেনশনের টাকা তুলে, যুবকেরা পড়া লেখা বাদ দিয়ে, ব্যবসায়িরা ব্যবসার মূলধন ভেঙ্গে ৪০০০ টাকা করে বানর কিনে স্টক করলো। অনেকে জমিজমাও বিক্রি করে দিলেন। সবাই বানর কিনছেই আর কিনছে। বিক্রি করেনা।
এদিকে বাবাও দাম বাড়িয়ে চলছেন । ১০০০০, ১৫০০০, ২০০০০ …। কিন্তু কেউ এখন বিক্রি করবেনা। সবাই অপেক্ষা করছে কখন ৫০০০০ টাকার কাছকাছি যাবে। পুরো গ্রামে উত্তেজনা। এই বুঝি বড়লোক হয়ে গেলাম। যারা বানর কিনেনি তাদের নিয়ে লোকজন হাসাহাসি করে, ইশ কত বোকা!
একদিন সকালে তারা দেখল বাবার আস্তানা খালি। বাবা আর তার শাগরেদরা তাদের তল্পিতল্পা গুটিয়ে গায়েব। পুরো গ্রাম এখন শুধুই বানরময়।
''একেই বলে মাংকি বিজনেস।''
###Thanks For Visiting...............

'শিক্ষণীয় গল্প: এক গ্লাস পানি'




 'শিক্ষণীয় গল্প: এক গ্লাস পানি'
একদিন এক প্রফেসর ক্লাসে এলেন। তার হাতে পানিপূর্ণ কাচের একটি গ্লাস। তিনি সেটি শিক্ষার্থীদের দিকে বাড়িয়ে ধরলেন। হাসিমুখে জানতে চাইলেন, ‘আমার হাতে যে পানিভর্তি গ্লাস দেখছ, এর ওজন কত হতে পারে?’
‘৫০ গ্রাম, ১০০ গ্রাম কিংবা ১৫০ গ্রাম হতে পারে, স্যার।’ শিক্ষার্থীরা জবাব দিল।
‘আসলে আমিও জানি না এর ওজন কত। কারণ আমি এটি মেপে দেখিনি।’ প্রফেসর বললেন, ‘ওজন যা-ই হোক, সেটি আমার জানার বিষয় নয়। আমার প্রশ্ন হল- আমি যদি এই গ্লাসটি কয়েক মিনিট এভাবে হাতে ধরে রাখি তাহলে কী হবে?’
শিক্ষার্থীরা বলল, ‘তেমন কিছুই হবে না, স্যার।’
‘ঠিক আছে। কিন্তু আমি যদি গ্লাসটা কয়েক ঘণ্টা এভাবে ধরে রাখি তাহলে কী হবে?’ এবার জানতে চাইলেন প্রফেসর।
এক ছাত্র জবাব দিল, ‘আপনার হাতে ব্যথা শুরু হবে।’
‘ঠিকই বলেছ। এবার যদি আমি এটাকে সারা দিন এভাবে ধরে রাখি তাহলে?’ আবার জানতে চাইলেন প্রফেসর।
আরেকজন বলল, ‘তাহলে আপনার হাত অসাড় হয়ে যেতে পারে। হাতের পেশি কাজ করবে না। আপনি প্যারালাইজড হয়ে যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।’
একথা শুনে শিক্ষার্থীরা বেশ মজা পেল। হাসলও কেউ কেউ।
প্রফেসরও হাসিমুখে বললেন, ‘তোমরা ঠিকই বলেছ। কিন্তু এই সময়ের মধ্যে কি গ্লাসের ওজন কিংবা উপাদানের কোনো পরিবর্তন হয়েছে?’
‘না, স্যার। কোনো পরিবর্তন হয়নি।’ উত্তরে বলল সবাই।
‘তাহলে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কেন আমার হাতে ব্যথা হবে? কেনই বা হাতের পেশি অসাড় হয়ে যাবে?’ এবার জানতে চাইলেন প্রফেসর। শিক্ষার্থীরা দ্বিধায় পড়ে গেল। একটু থেমে প্রফেসর জিজ্ঞেস করলেন, ‘আচ্ছা, হাতের ব্যথা কমাতে চাইলে আমাকে কী করতে হবে?’
‘গ্লাসটা হাত থেকে নামিয়ে রেখে দিতে হবে, স্যার।’ একজন শিক্ষার্থী জবাব দিল।
‘ঠিক তাই।’ প্রফেসর বললেন, ‘জীবনের সমস্যাগুলোও এই এক গ্লাস পানির মতো। কিছুক্ষণ ধরে রাখলে সমস্যা হয় না। কিন্তু দীর্ঘ সময় হলে বড় আকারের সমস্যা হয়ে দেখা দেয়। আমাদের জীবনের সমস্যা কিছুক্ষণ মাথায় থাকলে তেমন কিছু হবে না। কিন্তু যদি সারা দিন শুধু সমস্যা নিয়েই চিন্তা করি তাহলে সেটা কষ্ট দিতে শুরু করবে। যত বেশি চিন্তা করা হবে কষ্টগুলো বাড়তেই থাকবে। ফলে সব কাজ বন্ধ হয়ে যাবে। জীবন হয়ে যাবে অসাড়। তাই সমস্যার চাপ সারা দিন না বয়ে রাতে শুতে যাওয়ার আগে গ্লাসের মতোই তা নামিয়ে রাখতে হবে।
শিক্ষা: এই গল্পের শিক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, জীবনের সমস্যা নিয়ে চিন্তা করার চেয়ে আরও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল চিন্তাগুলো ঝেড়ে ফেলা।

Monday, 1 November 2021

শিক্ষণীয় গল্প-১৮


 

এক কলা বিক্রেতা ৫ টাকা পিস দরে কলা বিক্রি করছিল। প্রচুর বিক্রি হচ্ছিল। মানুষ নিচ্ছে আর ছাল ছাড়িয়ে খাচ্ছে। দেখে বিক্রেতা ভাবল যদি ছাল ছাড়িয়ে রাখি তাহলে ক্রেতাদের ছাড়াতে কষ্ট হবেনা এবং ছাড়িয়ে দেওয়ার কারনে দাম ও বেশি পাব। তখন সে কিছু কলা ছাড়িয়ে তার দাম ধার্য করল ৬ টাকা পিস।

এখন ক্রেতারা এসে দাম জিজ্ঞাসা করলে, সে বলছে ছাল জড়ানো ৫, ছাড়ানো ৬টাকা। ক্রেতারা ৫টাকা দরের কলা নিয়ে যাচ্ছে। সে ভাবল যখন কম দামি থাকবে না, তখন দাম বেশি দিয়ে নিয়ে যাবে। এক সময় ৫ টাকার কলা সব শেষ৷ এখন আর কোন ক্রেতা তার কাছে আসে না। তবে প্রচুর মাছি এসে বিনামূল্যে কলা খাচ্ছে আর ভৌঁ ভৌঁ করে উড়ে বেড়াচ্ছে।
এখন সে ভাবল দাম কমালে বিক্রি হবে। সে দাম কমাতে কমাতে ০ টাকাতে চলে এলো,তবুও কেউ নিল না। দিনের শেষে সেগুলো ড্রেনে ফেলে দিল৷ যে ড্রেন পরিষ্কার করে সে ওই সময় টাকা তুলতে এসেছিল। তার নজরে পড়ে গেল। সে বলল, ভাই এত আবর্জনা করলে? এত তুলতে পারব না। অনেক কথার পর সে কিছু টাকা দিয়ে বলল কিছু মনে করো না পরিষ্কার করে দিও।
বর্তমান যুগের মেয়েদের অবস্থা ঠিক এই রকম। আগের মেয়েরা পর্দা করে চলত তাই তাদের টাকা দিয়ে সম্মানের সাথে নিয়ে যেত। এখন এরা ছাল ছাড়িয়ে দাম বাড়ানোর প্রচেষ্টায় আছে। দামও বাড়ছে না উপরন্তু কিছু মাছি জাতীয় জন্তু তাদের উপর বসে চুষে খেয়ে উড়ে পালাচ্ছে। আর এরা নিজেদের দাম বাড়াতে গিয়ে এত কমে যাচ্ছে যে, এদেরকে লক্ষাধিক টাকা দিয়ে পার করাতে হচ্ছে।
নারীর মর্যদা পর্দায় কমে না বরং বাড়ে। বেপর্দায় কমে।
###Thanks For Visiting...........

শিক্ষণীয় গল্প-১৭


 

এক বিয়ের অনুষ্ঠানে এক যুবক তার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে দেখতে পেলেন। বহুদিন পর ছোটবেলার শিক্ষককে দেখে যুবক তাঁর কাছে ছুটে গেলেন এবং বললেন, “স্যার, আপনি কি আমাকে চিনতে পেরেছেন ?”

শিক্ষক বললেন, ”না, আমি খুব দুঃখিত, তোমাকে চিনতে পারছি না।”
যুবক তখন বললেন, “স্যার,আমি আপনার ছাত্র, আপনার মনে থাকার কথা, থ্রিতে পড়ার সময় আমাদের এক সহপাঠীর দামি একটি কলম চুরি হয়েছিল।
সেই সহপাঠী কাঁদতে কাঁদতে আপনাকে নালিশ করল। আর আপনি সব ছাত্রকে চোখ বন্ধ করে দেয়ালের দিকে মুখ করে দাঁড়াতে বললেন। তারপর একজন একজন করে চেক করতে শুরু করলেন । আমি ভয়ে কাঁপতে লাগলাম। কারণ কলমটি ছিল আমার পকেটে।
আমি যে কলমটি চুরি করেছি তা আবিষ্কার হওয়ার পর আমি যে লজ্জার মুখোমুখি হব, আমার শিক্ষকরা আমার সম্পর্কে যে ধারণা পাবেন, স্কুলে সবাই আমাকে ‘চোর’ বলে ডাকবে এবং এটি জানার পর আমার মা-বাবার কী প্রতিক্রিয়া হবে- এই সমস্ত ভাবতে ভাবতে আমার মরে যেতে ইচ্ছে হল।
একসময় আমার পালা এল । আমি অনুভব করলাম আমার পকেট থেকে আপনি কলমটি বের করছেন। কিন্তু আমি অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম আপনি কিছু বলছেন না এবং আপনি বাকী শিক্ষার্থীদের পকেট অনুসন্ধান করে চলেছেন।
তারপর যখন অনুসন্ধান শেষ হল, আপনি আমাদের চোখ খুলতে বললেন এবং আমাদের সবাইকে বসতে বললেন। ভয়ে আমি বসতে পারছিলাম না, কারণ আমার মনে হচ্ছিল একটু পরেই আপনি আমাকে ডাকবেন। না, আপনি তা না করে কলমটি সবাইকে দেখালেন এবং মালিককে ফেরৎ দিলেন।
কলমটি যে চুরি করেছে তার নাম আপনি আর কখনও কাউকে বলেননি। আপনি আমাকে একটি কথাও বলেননি, এবং আপনি কখনও কারও কাছে গল্পটির উল্লেখও করেননি।
স্যার , আপনি সেদিন আমার মর্যাদা রক্ষা করেছিলেন।
এই ঘটনার পর আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম জীবনে আর অন্যের জিনিস ছুঁয়েও দেখব না। “
“স্যার, এখন গল্পটি মনে পড়েছে কি ? গল্পটি আপনার ভোলার কথা না !!”
শিক্ষক জবাব দিলেন, ” হ্যাঁ! গল্পটি খুব ভালভাবেই মনে আছে আমার। তবে কার পকেটে কলমটি পাওয়া গিয়েছিল তা কখনো জানতে পারিনি। কারণ যখন আমি সবার পকেট চেক করছিলাম তখন আমি ইচ্ছে করেই তোমাদের মত নিজের চোখও বন্ধ করে রেখেছিলাম।”
এভাবেই প্রাথমিক শিক্ষকরা আত্মমর্যাদা বোধসম্পন্ন জাতি গঠনে কাজ করে চলেন নিরন্তর। কিন্তু তাঁরা যথাযথ মর্যাদা পায়না। যতদিন না আমলারা এটা বুঝতে পারবে, ততদিন প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন সম্ভব নয়, জাতির প্রকৃত বিকাশ সম্ভব নয়।
###Thanks For Visiting..........

কিছু শিখুন-০১


 
মহিষ চুরি করতে নাকি ৩ জন লাগে । ১ম চোর মহিষের গলার ঘন্টা খুলে বাজাতে বাজাতে গ্রামের উত্তর দিকে রওনা হয় । ২য় চোর মহিষ নিয়ে গ্রামের দক্ষিন দিকে হাটতে থাকে , আর তৃতীয় চোর ভাল মানুষ সেজে গ্রামের মানুষের সাথে মিশে যায়। ভাল মানুষ সাজা ৩য় চোর গ্রামের মানুষ কে পরামর্শ দেয় , ঘন্টার শব্দ যেদিক থেকে আসছে মহিষ সেই দিকেই গেছে। বাজনা প্রিয় গ্রামবাসী ঘন্টার শব্দের দিকেই হাটতে থাকে। ঘন্টা নিয়ে যাওয়া ১ম চোর নিরাপদ দুরত্বে গিয়ে ঘন্টা ফেলে দিয়ে অন্ধকারে মিশে যায়। গ্রামবাসী ঘন্টা খুঁজে পেয়ে ,ঘন্টা নিয়েই মশগুল থাকে। ২য় চোর মহিষ নিয়ে নিরাপদে চলে যায় , আর ভদ্র মানুষরুপী ৩য় চোর কে কিছুক্ষন পর খোজে পাওয়া যায় না।

দেশের যে কোন ইস্যুতে আমাদের মিডিয়া প্রথমে ঘন্টা বাজিয়ে বাজিয়ে একদিকে যেতে যেতে হঠাৎ মিলিয়ে যায়। আর সুশীল সমাজের পরামর্শে দেশবাসী ঘন্টার শব্দের দিকেই হাটতে থাকে। আর এদিকে ঘটনার মূল নায়ক ঘটনা ঘটিয়ে নিরাপদে প্রস্থান করে। মিডিয়া এক সময় থেমে যায় , তখন দেশবাসী কুড়িয়ে পাওয়া ঘন্টা বাজাতে থাকে।
###Thanks For Visiting.........

KFC- এর সংক্ষিপ্ত জীবনী


 * মাত্র ৫ বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান

* ১৬ বছর বয়সে স্কুল থেকে ঝড়ে পড়েন
* ১৭ বছরের মাথায় মোট ৪ বার চাকরী হারিয়েছিলেন
* ১৮ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন
* ১৯ বছর বয়সে তিনি বাবা হন
* ২০ বছর বয়সে তার স্ত্রী তাঁকে ফেলে রেখে চলে যায় আর কন্যা সন্তানটিকেও নিয়ে যায় সাথে
* সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং সেখানে ব্যর্থ হন
* ইনস্যুরেন্স কোম্পানীতে যোগদান করেন এবং সেখানেও সফলতার দেখা পান নি
* নিজের মেয়েকে নিজেই অপহরণ করতে গিয়েছিলেন এবং সেখানেও ব্যর্থ হন
* চাকরী নিয়েছিলেন রেললাইনের কন্ডাকটর হিসেবে, সুবিধে করতে পারেন নি
* অবশেষে এক ক্যাফেতে রাধুনীর চাকুরী নেন
* ৬৫ বছর বয়সে তিনি অবসরে গিয়েছিলেন।
* অবসরে যাবার প্রথম দিন সরকারের কাছ থেকে ১০৫ ডলারের চেক পেয়েছিলেন।
* তাঁর কাছে মনে হয়েছিল জীবন তাঁর মূল্যহীন
* আত্মহত্যা করবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি।
* এরপর একটী গাছের নিচে বসে জীবনে কি কি অর্জন করেছেন তাঁর একটা লিস্ট বানাতে শুরু করলেন।
* হঠাত তাঁর কাছে মনে হল জীবনে এখনো অনেক কিছু করবার বাকি আছে আর তিনি বাকি সবার চাইতে একটি জিনিসের ব্যাপারে বেশি জানেন- রন্ধনশিল্প
* তিনি ৮৭ ডলার ধার করলেন সেই চেকের বিপরীতে আর কিছু মুরগী কিনে এনে নিজের রেসিপি দিয়ে সেগুলো ফ্রাই করলেন।
* এরপর Kentucky তে প্রতিবেশীদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে সেই ফ্রাইড চিকেন বিক্রি করা শুরু করলেন!
* জন্ম নিল KENTUCY FRIED CHICKEN তথা KFC র...
* ৬৫ বছর বয়সে তিনি দুনিয়া ছাড়তে চেয়েছিলেন আর ৮৮ বছর বয়সে এসে Colonel Sanders বিলিওনার বনে গিয়েছিলেন।
* স্মরণীয় হয়ে আছেন KFC এর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে!
তাই জীবনে হতাশ হবার কিছু নেই। আপনার হাতে এখনো অনেক সময় আছে জীবনে সফল হবার। শুধু সর্বোচ্চ আত্মবিশ্বাস ও চেষ্টা প্রয়োজন!
Thanks For Visiting.........

Featured Post

Samsung Galaxy S22 Ultra price in Bangladesh

Mobile Phone Price in Bangladesh   Samsung Galaxy S22 Ultra Brand:   Samsung Category: Smartp hones AT A  GLANCE: Display :  6.8" Dyna...